সম্পাদকের কলমে
নারায়ণ দেবনাথ-
সত্যি বলতে কি একটা অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি হল। একটা বিশাল বড় অধ্যায়, যেখানে বাবা/ মা, ছেলে/ মেয়ে বা দাদু/দিদা, পিসি, ঠাম্মা সব এক হয়ে গেছিল । চলে গেলেন শরীরের দিক থেকে কিন্তু সারাজীবন রয়ে গেলেন মনে, চোখে আর স্বপ্নে। কার্টুন তাও আবার নিখাদ বাংলা ভাষায়, বাংলা চরিত্র নিয়ে, কিন্তু সেই চরিত্র আবার খুব সাহসী। উনি সাহস দেখিয়েছিলেন বলেই বাংলার ঘরে ঘরে বাঁটুল, হাঁদা-ভোঁদা পৌঁছে গেছে। নারায়ণ দেবনাথ -এর প্রতি #গল্পগুচ্ছ এর পক্ষ থেকে সশ্রদ্ধ প্রণাম ।
ভাল থাকবেন, যেখনেই থাকবেন। আমরা কিন্তু আপনার দেশেই রয়ে গেলাম ।
নমস্কার সহ
অঙ্কুর রায়
সংখ্যার সম্পাদক
অভিজিৎ চক্রবর্ত্তী
প্রধান সম্পাদক
লেখা পাঠানোর জন্য
আপনার লেখা পাঠান আমাদেরকে
golpoguccha2018@gmail.com
Total Pageviews
By Boca Nakstrya and Gologuccha . Powered by Blogger.
শারদীয়া
সোমা নন্দী
আজ অষ্টমীর এই সকালটায় মা দুর্গার পায়ে একটাও জবাফুল দিতে না পেরে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল উমার।অন্যদিন গাছ আলো করে জবা ফুটে থাকে আর আজকেই একটাও ফোটেনি !ও বাড়ির শ্যামলী কাকিমাদের গাছে অনেক জবা হয়েছে আজ। উমার মনটায় বড় ইচ্ছে করছে একটা ফুল গিয়ে চেয়ে আনে। কিন্তু শ্যামলী কাকিমা সেদিন যা রেগে গেল! ফুল চাইতে গেলে আজ যদি আবার রেগে যায়! থাক- আজ জবাফুল ছাড়াই পুজো সারতে হবে তাকে।হঠাৎ তার কানে এলো-"উমা...উমা!"
শ্যামলী কাকিমার মেয়ে রত্না তাকে ডাকছে। কাছে এসে রত্না বলল-" এই নে জবাফুল ।মা পাঠিয়ে দিলো। বললো- "উমা খুব ফুল ভালোবাসে। আজ ওদের গাছে একটাও জবা হয়নি দেখলাম। পুজোর দিন। যা, এগুলো ওকে গিয়ে দিয়ে আয়।"
আনন্দে চোখে জল এসে গেল উমার। শ্যামলী কাকিমা দূরে ও বাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে মিটিমিটি হাসছে। আজ শ্যামলী কাকিমার মুখটা যেন তার সেই কবেকার পরলোকবাসী মায়ের মুখের মতো লাগলো উমার!
সেও বড় মিষ্টি করে হাসলো।
...এমন না হলে শারদীয়া মানায়!
Subscribe to:
Comments (Atom)
0 comments:
Post a Comment