সম্পাদকের কলমে

নারায়ণ দেবনাথ- সত্যি বলতে কি একটা অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি হল। একটা বিশাল বড় অধ্যায়, যেখানে বাবা/ মা, ছেলে/ মেয়ে বা দাদু/দিদা, পিসি, ঠাম্মা সব এক হয়ে গেছিল । চলে গেলেন শরীরের দিক থেকে কিন্তু সারাজীবন রয়ে গেলেন মনে, চোখে আর স্বপ্নে। কার্টুন তাও আবার নিখাদ বাংলা ভাষায়, বাংলা চরিত্র নিয়ে, কিন্তু সেই চরিত্র আবার খুব সাহসী। উনি সাহস দেখিয়েছিলেন বলেই বাংলার ঘরে ঘরে বাঁটুল, হাঁদা-ভোঁদা পৌঁছে গেছে। নারায়ণ দেবনাথ -এর প্রতি #গল্পগুচ্ছ এর পক্ষ থেকে সশ্রদ্ধ প্রণাম । ভাল থাকবেন, যেখনেই থাকবেন। আমরা কিন্তু আপনার দেশেই রয়ে গেলাম । নমস্কার সহ অঙ্কুর রায় সংখ্যার সম্পাদক অভিজিৎ চক্রবর্ত্তী প্রধান সম্পাদক

লেখা পাঠানোর জন্য

আপনার লেখা পাঠান আমাদেরকে
golpoguccha2018@gmail.com

Total Pageviews

By Boca Nakstrya and Gologuccha . Powered by Blogger.

অঙ্কনঃ অর্কসৌম্য রায় 

 ব্যাঙের সাজা

অমরেশ বিশ্বাস 

ঠ্যাঙ ভাঙা এক ব্যাঙ  জলে নেমে সাঁতরায়
ব্যথা পেয়ে পাড়ে এসে বসে বসে কাতরায়।
কেউ তাকে দেখছে না দেখে জোরে চেল্লায়
বলে দেখ হানাদার ঢুকে গেছে কেল্লায়।
সেনাপতি ছুটে আসে সেনা পিছে পিছে তার
বলে ভেকধারী কেউ পাবে নাকো নিস্তার।
ঠ্যাঙ ভাঙা ব্যাঙটাকে দেখে বলে এইতো 
বাঁচাবে কে এইবার নিস্তার নেইতো।
আর কেউ নয় তুই কাল মেরেছিলি ল্যাং 
হিম্মত যদি থাকে পালা নিয়ে ভাঙা ঠ্যাঙ।
জল্লাদ জল্লাদ সেনাপতি চেল্লায় 
ধরে নিয়ে যা তো এই ব্যাঙটাকে কেল্লায়।
ব্যঙটাকে দেখে রাজা হেসে হয় খানখান 
সেপাইকে বলে গিয়ে বাবুর্চি ডেকে আন।
বাবুর্চি এসে বলে যো আদেশ মহারাজ
রাজা বলে ফ্রগফ্রাই মেনু হবে ভোজে  আজ।
অপরাধী চীনাব্যাঙ ওর কোন মাফ নাই
ওর মচমচে ভাজা খেয়ে সাজা দেব তাই।

2 comments:

সমরেশ হালদার said...

চমৎকার উপস্থাপন।

ANKUR ROY said...

খুব ভালো হয়েছে।