সম্পাদকের কলমে

নারায়ণ দেবনাথ- সত্যি বলতে কি একটা অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি হল। একটা বিশাল বড় অধ্যায়, যেখানে বাবা/ মা, ছেলে/ মেয়ে বা দাদু/দিদা, পিসি, ঠাম্মা সব এক হয়ে গেছিল । চলে গেলেন শরীরের দিক থেকে কিন্তু সারাজীবন রয়ে গেলেন মনে, চোখে আর স্বপ্নে। কার্টুন তাও আবার নিখাদ বাংলা ভাষায়, বাংলা চরিত্র নিয়ে, কিন্তু সেই চরিত্র আবার খুব সাহসী। উনি সাহস দেখিয়েছিলেন বলেই বাংলার ঘরে ঘরে বাঁটুল, হাঁদা-ভোঁদা পৌঁছে গেছে। নারায়ণ দেবনাথ -এর প্রতি #গল্পগুচ্ছ এর পক্ষ থেকে সশ্রদ্ধ প্রণাম । ভাল থাকবেন, যেখনেই থাকবেন। আমরা কিন্তু আপনার দেশেই রয়ে গেলাম । নমস্কার সহ অঙ্কুর রায় সংখ্যার সম্পাদক অভিজিৎ চক্রবর্ত্তী প্রধান সম্পাদক

লেখা পাঠানোর জন্য

আপনার লেখা পাঠান আমাদেরকে
golpoguccha2018@gmail.com

Total Pageviews

By Boca Nakstrya and Gologuccha . Powered by Blogger.

জীবন বৃত্তে রবীন্দ্রনাথ 

পার্থ সিনহা 


যখন চোখে ঘুম আসেনা, বিনিদ্র দিন-রাত্রি কাটে

বুকের জমাট দুঃখগুলো বেরিয়ে এসে দাপিয়ে হাঁটে!

উথাল-পাথাল বুকের মাঝে সৃষ্টিছাড়া ভাবনা যত

বৃষ্টিধারার মত এসে ভিড় করে যায় অবিরত! 

অভাব নামের দানবখানা স্বভাব আমার পাল্টে দিতে

দীপ্ত হাতে ক্ষিপ্ত তখন প্রবঞ্চনার বদলা নিতে!

বদলে দিতে সমাজটাকে যখন আমার উদ্যত হাত

ঠিক তখনই চোখের কোণে ভেসে ওঠেন- রবীন্দ্রনাথ! 


যখন জীবন থমকে দাঁড়ায় জটিল পথে কুটিল বাঁকে

ভগ্ন দেহ মগ্ন হয়ে জীবন গড়ার স্বপ্ন আঁকে! 

উল্কি আঁকে বুকের ভিতর ফুলকি আলোর ঝর্ণাধারা 

শপথ নিয়ে ও-পথ দিয়ে ছুটতে থাকি আত্মহারা! 

একটু আশা,ভালবাসা দেয়না জীবন বাঁচতে 'ওরা'

ছোটাই আমার যুদ্ধবেশে অশ্বমেধের যজ্ঞঘোড়া!

বদলে দিতে সমাজটাকে যখন করি লড়াই শুরু-

ঠিক তখনই বুকের ভিতর জেগে ওঠেন কবিগুরু! 


সৌম্য বেশে মৌন-সাধক নামিয়ে রেখে কলমখানি

দৃপ্ত গলায় শোনান আমায় অহিংসা,প্রেম-পূণ্যবাণী! 

1 comments:

Subhasis Ghosh said...

চমৎকার